Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

গ্রাম পুলিশের দায়িত্ব

রাতে প্রতি গ্রামে বিভিন্ন অপরাদমূলক কাজ থেকে জনগনকে রক্ষা করা।অথ্য-জনগনকে নিরাপত্তা দেয়া।

রাম পুলিশের ক্ষমতা ও কার্যাবলী 

  • একজন গ্রাম পুলিশ দিনে ও রাতে ইউনিয়নে পাহাড়া ও টহলদারী করেন।
  • অপরাধের সংগে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় অনুসন্ধান ও দমন করেন এবং অপরাধীদের গ্রেফতার করতে সাধ্যমত পুলিশকে সহায়তা করেন।
  • চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদকে সরকারী দায়িত্ব পালনে সহায়তা করেন।
  •  অন্য নির্দেশ না থাকলে প্রতি পনের দিন অন্তর এলাকার অবস্থা সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।
  • ইউনিয়নের খারাপ চরিত্রের লোকেদের গতিবিধি লক্ষ্য করেন এবং মাঝে মাঝে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। পাশের এলাকা থেকে আগত কোন সন্দেহজনক ব্যক্তির উপস্থিতি সম্পর্কেও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।
  • ইউনিয়নে লুকিয়ে থাকা কোন ব্যক্তি, যার জীবন ধারণের জন্য প্রকাশ্য কোন আয় নেই বা যে তার নিজের পরিচয় সম্পর্কে সন্তোষজনক কোন জবাব দিতে পারেনা, এমন লোক সম্পর্কে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট রিপোর্ট প্রদান করেন।
  • থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সে সকল বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেন, যা বিরোধ, দাংগা-হাংগামা বা তুমুল কলহ সৃষ্টি করতে পারে এবং জনগণের শান্তি বিঘ্নিত করতে পারে।
  • ইউনিয়নে নিম্নলিখিত অপরাধ ঘটলে বা ঘটার সম্ভবনা সম্পর্কে কোন তথ্য জানতে পারলে তা দ্রুত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত  করেন। যেমন-
  1. দাংগা-হাংগামা,
  2. গোপনে মৃতদেহ সরিয়ে জন্ম সংক্রান্ত তথ্য গোপন করা,
  3. কোন শিশুকে বাড়ি হতে বের করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া,
  4. আগুনের সাহায্যে সংঘটিত ক্ষতি,
  5. বিষ প্রয়োগে গবাদিপশুর অনিষ্ট বা ক্ষতি করা,
  6. নরহত্যা বা আত্মহত্যার প্রচেষ্টা এবং উপরে উল্লেখিত অপরাধ সংঘটন বা অপরাধ সংঘটন করার চেষ্টা।
    1. আমলযোগ্য অপরাধের সাথে জড়িত কোন ব্যক্তি বা যার বিরুদ্ধে যথার্থ অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে বা বিশ্বাসযোগ্য তথ্য পাওয়া গেছে বা কোন অপরাধমূলক কাজের সহিত জড়িত থাকার যুক্তিসংগত কারন রয়েছে।
    2. বৈধ কারন ছাড়াই কোন ব্যক্তির কাছে ঘর ভাঙ্গার সরঞ্জাম পাওয়া গেলে।
    3. সরকারের কোন আদেশ বলে বা ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির (১৮৯৮ সালের ৫ নং আইন) অধীন কোন ব্যক্তিকে যদি অপরাধী ঘোষণা করা হয়।
    4. যে কোন ব্যক্তি যার অধিকারে এমন সকল দ্রব্য বা মাল রয়েছে যা চোরাই মাল বলে সন্দেহ করার যথার্থ কারন রয়েছে বা এ মাল দেখে সে কোন অপরাধ সংঘটনের সাথে জড়িত আছে বলে যথার্থভাবে সন্দেহ হলে।
    5. বৈধ হেফাজত বা তত্ত্বাবধান হতে কোন ব্যক্তি পালিয়ে গেলে বা পালাবার চেষ্টা করলে।
    6. কোন ব্যক্তি কোন সরকারী কর্মচারীকে তার সরকারী দায়িত্ব পালনে বাঁধা দিলে।
    7. এমন কোন ব্যক্তি যাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,নৌ-বাহিনী বা বিমান বাহিনীর পলাতক সৈনিক বলে যথার্থভাবে সন্দেহ হলে।
    8. মুক্তিপ্রাপ্ত কোন অপরাধী ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধির (১৮৯৮ সালের ৫ নং আইন ৫৬৫ ধারায়) (৩) উপধারার কোন বিধান ভংগ করলে ।